ইক্যালুইট
কানাডার রাজধানী ও সর্ববৃহৎ শহর / From Wikipedia, the free encyclopedia
ইক্যালুইট কানাডার নুনাভাট ভূখণ্ডের রাজধানী । এটি নুনাভাটের বৃহত্তম শহর। ১৯৪২ থেকে ১৯৮৭ সাল পর্যন্ত শহরটির নাম ছিল ফ্রোবিশার বে।ফ্রোবিশার উপসাগরের উত্তর উপকূলে অবস্থান বলেই এর এরূপ নামকরণ করা হয়েছে। ১৯৮৭ সালে ফ্রোবিশার বে-র পুনঃনামকরণ করা হয় - এর নাম পাল্টে হয় "ইক্যালুইট।"
ইক্যালুইট ᐃᖃᓗᐃᑦ ফ্রোবিশার বে | |
---|---|
ভূখণ্ডের রাজধানী শহর | |
সিটি অব ইক্যালুইট | |
ইক্যালুইটে অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ৬৩°৪৫′ উত্তর ০৬৮°৩১′ পশ্চিম | |
দেশ | কানাডা |
ভূখণ্ড | নুনাভাট |
অঞ্চল | কিকিকতালুক |
নির্বাচনী এলাকা | ইক্যালুইট-মানিরাজাক ইক্যালুইট-নিয়াকুনগু ইক্যালুইট-সিনা ইক্যালুইট-তাসিলুক |
বসতি স্থাপন | ১৯৪২ |
গ্রামের মর্যাদা | ১৯৭৪ |
শহরের মর্যাদা | ১৯৮০ |
নগরের মর্যাদা | ১৯ এপ্রিল ২০০১ |
প্রতিষ্ঠাতা | নাকাসুক |
সরকার[1][2] | |
• ধরন | ইক্যালুইট নগর কাউন্সিল |
• মেয়র | কেনি বেল[3] |
• এমএলএ | অ্যাডাম আররিয়াক লাইটস্টোন প্যাট অ্যাংনাকাক এলিসাপি সেউতিয়াপুক জর্জ হিকেস |
• সাংসদ | মুমিলাক কাক্কাক |
আয়তন[4][5] | |
• মোট | ৫২.৫০ বর্গকিমি (২০.২৭ বর্গমাইল) |
• Population Centre | ৯.৫৫ বর্গকিমি (৩.৬৯ বর্গমাইল) |
উচ্চতা[6] | ৩০ মিটার (১১০ ফুট) |
জনসংখ্যা (2016)[4][5] | |
• মোট | ৭,৭৪০ |
• জনঘনত্ব | ১৫০/বর্গকিমি (৩৮০/বর্গমাইল) |
• Population Centre | ৭,০৮২ |
• Population Centre ঘনত্ব | ৭৪০/বর্গকিমি (১,৯০০/বর্গমাইল) |
বিশেষণ | ইক্যালুমাইট |
সময় অঞ্চল | ইএসটি (ইউটিসি−০৫:০০) |
• গ্রীষ্মকালীন (দিসস) | ইডিটি (ইউটিসি−০৪:০০) |
কানাডীয় পোস্টাল কোড | এক্সওএ ওএইচও, এক্সওএ ১এইচও |
এলাকা কোড | ৮৬৭ |
টেলিফোন এক্সচেঞ্জ | ২২২ (মোবাইল), ৯৭৫, ৯৭৯ |
এনটিএস মানচিত্র | ০২৫এন১০ |
জিএনবিসি কোড | ওএটিআরপি |
ওয়েবসাইট | iqaluit |
১৯৯৯ সালে উত্তর-পশ্চিম অধীনস্থ অঞ্চলসমূহকে দুই ভাগে বিভক্ত করা হয়। তখন ইক্যালুইট-কে নুনাভাটের রাজধানী ঘোষণা করা হয়। এসময় ইক্যালুইট একটি ছোট শহর ছিল এবং কানাডার বাইরে এটি তেমন পরিচিতও ছিল না। এর জনসংখ্যা ও আর্থিক বৃদ্ধির হার অত্যন্ত সীমিত ছিল। এর কারণ হলো- উচ্চমূল্যে আমদানিকৃত দ্রব্যের উপর অধিক নির্ভরশীলতা। তাছাড়া কানাডার বাকি অংশের সাথে শুধু জাহাজে করে ইক্যালুইটের বছরের একটি নির্দিষ্ট সময় যোগাযোগ করা সম্ভব হয়। শহরটির জলবায়ু মেরুজ ধরনের। বাফিন দ্বীপের ক্ষেত্রে ল্যাব্রাদর প্রবাহের গভীর ঠাণ্ডা জলের ফলে ইক্যালুইটে এ ধরনের জলবায়ু পরিলক্ষিত হয়। এ কারণে আর্কটিক বৃত্তের দক্ষিণে অবস্থিত হওয়া সত্ত্বেও শহরটির আবহাওয়া শীতল।
২০১৬ সালের কানাডীয় আদমশুমারি অনুযায়ী ইক্যালুইটের জনসংখ্যা ৭,৭৪০। জনসংখ্যার দিক দিয়ে এটি কানাডার ক্ষুদ্রতম শহর। [4] জনসংখ্যার দিক দিয়ে এটি কানাডার ক্ষুদ্রতম রাজধানী শহর। [4] ইক্যালুইটের অধিবাসীদের ইক্যালুমাইট হয়।