ইরানে ইঙ্গ–সোভিয়েত আক্রমণ
From Wikipedia, the free encyclopedia
ইরানে ইঙ্গ–সোভিয়েত আক্রমণ বা অপারেশন কাউন্টেন্যান্স বলতে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালে সোভিয়েত ইউনিয়ন, যুক্তরাজ্য ও অস্ট্রেলিয়া কর্তৃক ইরানের ওপর পরিচালিত আক্রমণকে বুঝানো হয়। আক্রমণটি ১৯৪১ সালের ২৫ আগস্ট থেকে ১৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত পরিচালিত হয়। ইরানের তেলক্ষেত্রসমূহের ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করা এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের জন্য মিত্রশক্তির রসদ সরবরাহের পথ সুরক্ষিত করাই ছিল এই আক্রমণের উদ্দেশ্য। যদিও ইরান দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিরপেক্ষ ছিল, তবুও মিত্রশক্তি ইরানের শাহ রেজা শাহকে অক্ষশক্তির প্রতি সহানুভূতিশীল মনে করছিল এবং ইরান আক্রমণ ও দখলের পর তাকে ক্ষমতাচ্যুত করে তার ছেলে যুবরাজ মোহাম্মদ রেজাকে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত করেছিল।
দ্রুত তথ্য ইরানে ইঙ্গ–সোভিয়েত আক্রমণ অপারেশন কাউন্টেন্যান্স, তারিখ ...
ইরানে ইঙ্গ–সোভিয়েত আক্রমণ অপারেশন কাউন্টেন্যান্স | |||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
মূল যুদ্ধ: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ভূমধ্যসাগরীয় এবং মধ্যপ্রাচ্য ফ্রন্ট | |||||||||
তাব্রিজের রাস্তায় চলমান টি-২৬ হালকা ট্যাঙ্কে আসীন সোভিয়েত ৬ষ্ঠ ট্যাঙ্ক ডিভিশনের সৈন্যরা | |||||||||
| |||||||||
বিবাদমান পক্ষ | |||||||||
অস্ট্রেলিয়া | ইরান | ||||||||
সেনাধিপতি ও নেতৃত্ব প্রদানকারী | |||||||||
জোসেফ স্ট্যালিন দিমিত্রি কজলভ সের্গেই ত্রোফিমেঙ্কো উইনস্টন চার্চিল এডওয়ার্ড কুইনান উইলিয়াম স্লিম |
রেজা শাহ আলী মনসুর মোহাম্মদ-আলী ফারুঘি গোলাম-আলী বায়ান্দর † | ||||||||
শক্তি | |||||||||
৩টি আর্মি ২টি ডিভিশন ৩টি ব্রিগেড ৪টি ক্ষুদ্র জাহাজ ১টি গানবোট ১টি রণতরী ১টি সশস্ত্র বাণিজ্যিক ক্রুজার ১টি সশস্ত্র ইয়ট |
৯টি ডিভিশন ৬০টি বিমান ২টি ক্ষুদ্র জাহাজ ৪টি প্যাট্রোল বোট | ||||||||
হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতি | |||||||||
৪০ সৈন্য নিহত ৩টি বিমান ধ্বংসপ্রাপ্ত ২২ সৈন্য নিহত[1] ৫০ সৈন্য আহত[1] ১টি ট্যাঙ্ক ধ্বংসপ্রাপ্ত |
~৮০০ সৈন্য নিহত ৬টি বিমান ধ্বংসপ্রাপ্ত ২টি ক্ষুদ্র জাহাজ ধ্বংসপ্রাপ্ত ২টি প্যাট্রোল বোট বাজেয়াপ্ত | ||||||||
২১৩+ ইরানি বেসামরিক নাগরিক নিহত |
বন্ধ