ঈমান বিশ্ববিদ্যালয়
From Wikipedia, the free encyclopedia
ঈমান বিশ্ববিদ্যালয় (অন্য নাম আল-ঈমান বিশ্ববিদ্যালয়, ইল-ঈমান বিশ্ববিদ্যালয়, বা আল ইমান বিশ্ববিদ্যালয়; আরবি: جامعة الإيمان; Jāmiʿat al-Īmān) হল সুন্নি ইসলাম কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত ১৯৯৩ সালের একটি ধর্মীয় বিদ্যালয় (মাদরাসা)। যেটি[1] ইয়েমেনের সানায় অবস্থিত।[2][3] আল-ঈমান অর্থ বিশ্বাস।
২০১০ সালের জানুয়ারির, প্রতিবেদন অনুযায়ী তখন ছিল মোট ৬,০০০ জন শিক্ষার্থী।[4]
এর প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান পরিচালক হলেন জনাব আব্দুল মাজিদ আল-জিনদানি। যাকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাজস্ব বিভাগ বিশেষ বিশ্ব সন্ত্রাস বলে উল্লেখ করে,[5] এবং তিনি তার পদ থেকে অনেক নিচে পড়ে যান শুধুমাত্র যুক্তরাষ্ট্রের জন্য।[6] আর ২০০৪ সালে তিনি যুক্তরাষ্ট্র ও জাতিসংঘ উভয় কর্তৃক আল-কায়েদার সহযোগী আখ্যা পান।[7][8] তিনি ছিলেন আল ইসলাহ এর সহকারী প্রতিষ্ঠাতা এবং বিন লাদেনের আধ্যাতিক নেতা।[1]
মার্কিন রাজস্ব বিভাগ এই বলে বিবৃতি দেয় যে ঈমান বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু ছাত্রকে গ্রেফতার করা হয়েছে রাজনৈতিক ও ধর্মীয় হত্যাকান্ডের জন্যে। অনেকে বিশ্বাস করে বিদ্যালয়ের পাঠ্যসূচী গতানুগতিক নয়, মূলত এটি ইসলাম শিক্ষা ভিত্তিক, আর ধর্মীও কৃত্তিম পদ্ধতিতে ডিম থেকে বাচ্চা বের করার (ইনকিউবেটর) যন্ত্র বিশেষ।[7][9] শিক্ষার্থীদের সন্দেহ করা হয় মার্কিন তিন ধর্মীয় নেতা এবং ইয়েমেন সমাজতান্ত্রিক দল এর দুই নেতার এক নেতা জারাল্লাহ ওমর হত্যার জন্য।[5] জন ওয়াকার লিনদাহ, যিনি 20 বছরের জন্যে কারাগারের সেবা করছে, যার আফগান তালিবানের সাথে সম্পর্ক ছিল তিনিও ঈমান বিশ্ববিদ্যালের প্রক্তন শিক্ষার্থী। [7][8] সেপ্টেম্বর ২০১৪ সালের যুদ্ধের পর নতুন হুথী শাসক আল ঈমান বিশ্ববিদ্যালয়টি বন্ধ করে দেয়।[10]