ত্রিনিদাদ ও টোবাগো জাতীয় ফুটবল দল
ফুটবল দল / From Wikipedia, the free encyclopedia
ত্রিনিদাদ ও টোবাগো জাতীয় ফুটবল দল (ইংরেজি: Trinidad and Tobago national football team) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা ত্রিনিদাদ ও টোবাগো ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯৪৪ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং ১৯৬৪ সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা কনকাকাফের সদস্য হিসেবে রয়েছে।[4] ১৯০৫ সালের ২১শে জুলাই তারিখে, ত্রিনিদাদ ও টোবাগো প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; ব্রিটিশ গায়ানায় অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে ত্রিনিদাদ ও টোবাগো ব্রিটিশ গায়ানকে ৪–১ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করেছে।
ডাকনাম | সোকা যোদ্ধা | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | ত্রিনিদাদ ও টোবাগো ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন | ||
কনফেডারেশন | কনকাকাফ (উত্তর আমেরিকা) | ||
প্রধান কোচ | টেরি ফেনউইক | ||
অধিনায়ক | খালিম হাইল্যান্ড | ||
সর্বাধিক ম্যাচ | আঙ্গুস ইভ (১১৭) | ||
শীর্ষ গোলদাতা | স্টার্ন জন (৭০) | ||
মাঠ | হাসেলি ক্রোফোর্ড স্টেডিয়াম | ||
ফিফা কোড | TRI | ||
ওয়েবসাইট | thettfa | ||
| |||
ফিফা র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ৯৬ (২১ ডিসেম্বর ২০২৩)[1] | ||
সর্বোচ্চ | ২৫ (জুন ২০০১) | ||
সর্বনিম্ন | ১০৬ (অক্টোবর ২০১০) | ||
এলো র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ৯৬ ২৬ (১২ জানুয়ারি ২০২৪)[2] | ||
সর্বোচ্চ | ৩৬ (১৯৩৭) | ||
সর্বনিম্ন | ১২১ (অক্টোবর ২০২০) | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
ব্রিটিশ গায়ানা ১–৪ ত্রিনিদাদ ও টোবাগো (ব্রিটিশ গায়ানা; ২১ জুলাই ১৯০৫)[3] | |||
বৃহত্তম জয় | |||
ত্রিনিদাদ ও টোবাগো ১৫–০ অ্যাঙ্গুইলা (আরিমা, ত্রিনিদাদ ও টোবাগো; ১০ নভেম্বর ২০১৯) | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
মেক্সিকো ৭–০ ত্রিনিদাদ ও টোবাগো (মেক্সিকো সিটি, মেক্সিকো; ৮ অক্টোবর ২০০০) | |||
বিশ্বকাপ | |||
অংশগ্রহণ | ১ (২০০৬-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | গ্রুপ পর্ব (২০০৬) | ||
কনকাকাফ গোল্ড কাপ | |||
অংশগ্রহণ | ১৬ (১৯৬৭-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | রানার-আপ (১৯৭৩) |
২৩,০০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট হাসেলি ক্রোফোর্ড স্টেডিয়ামে সোকা যোদ্ধা নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর কুভায় অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন টেরি ফেনউইক এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন আল-বাতিনের মধ্যমাঠের খেলোয়াড় খালিম হাইল্যান্ড।
ত্রিনিদাদ ও টোবাগো এপর্যন্ত মাত্র ১ বার ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছে, যেখানে তারা শুধুমাত্র গ্রুপ পর্বে অংশগ্রহণ করেছিল। অন্যদিকে, কনকাকাফ গোল্ড কাপে ত্রিনিদাদ ও টোবাগো এপর্যন্ত ১৬ বার অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ১৯৭৩ কনকাকাফ চ্যাম্পিয়নশিপের রানার-আপ হয়েছিল।
আঙ্গুস ইভ, স্টার্ন জন, মার্ভিন অ্যান্ড্রুস, কেনউইন জোন্স এবং কর্নেল গ্লেনের মতো খেলোয়াড়গণ ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।