ফ্রিৎস হেবার
নোবেলজয়ী জার্মার রসায়নবিদ / From Wikipedia, the free encyclopedia
ফ্রিৎস হেবার হলেন একজন জার্মানি রসায়নবিদ যিনি ১৯১৮ সালে রসায়নে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন হেবার বস পদ্ধতি উদ্ভাবনের জন্য, যা শিল্প কারখানায় ব্যবহৃত হয় নাইট্রোজেন গ্যাস ও হাইড্রোজেন গ্যাস থেকে অ্যামোনিয়া সংশ্লেষণের জন্য।এই উদ্ভাবনটি বড় পরিসরে সার ও বিষ্ফোরক তৈরির জন্য গুরুত্বপূর্ণ।বর্তমানে বিশ্বের অর্ধেক জনসংখ্যার খাদ্য উৎপাদনের জন্য সার উৎপাদন এই পদ্ধতির অন্তর্ভুক্ত।১৯১৯ সালে হেবার ও ম্যাক্স বর্ন যৌথভাবে ম্যাক্স-বর্ন চক্রের প্রস্তাব করেন, যার মাধ্যমে আয়নিক যৌগের ল্যাটিস শক্তি বের করা যায়।
দ্রুত তথ্য ফ্রিৎস হেবার, জন্ম ...
ফ্রিৎস হেবার | |
---|---|
জন্ম | ৯ ডিসেম্বর ১৮৬৮ |
মৃত্যু | ২৯ জানুয়ারি, ১৯৩৪ (৬৫ বছর) |
জাতীয়তা | জার্মান[2][3] |
মাতৃশিক্ষায়তন | হাইডেলবার্গ বিশ্ববিদ্যালয় হুমবোল্ট বিশ্ববিদ্যালয়, বার্লিন প্রযুক্তিগত বিশ্ববিদ্যালয়, বার্লিন |
পরিচিতির কারণ | হেবার বস পদ্ধতি বর্ন-হেবার চক্র সার হেবার-ওয়েইশ বিক্রিয়া রাসায়নিক যুদ্ধ ঈপ্রেসের ২য় যুদ্ধ বিস্ফোরক |
দাম্পত্য সঙ্গী | ক্লারা ইমারওয়ার (1901–1915; her death; 1 child) ক্যারলট নাথান (1917–1927; divorced; 2 children) |
পুরস্কার |
|
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | ভৌত রসায়ন |
প্রতিষ্ঠানসমূহ | সুইস ফেডারেল ইনিস্টিটিউট অফ টেকনোলজি কার্লসরুয়ে প্রযুক্তি ইনস্টিটিউট |
ডক্টরাল উপদেষ্টা | কার্ল থিওডোর লীবারম্যান[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] |
বন্ধ
হেবারকে অবশ্য রসায়নিক যুদ্ধের জনক বলা হয় প্রথম বিশ্বযুদ্ধ বিশেষ করে ঈপ্রেসের ২য় যুদ্ধের সময় ক্লোরিন ও অন্যান্য বিষাক্ত গ্যাসকে অস্ত্রায়ন নিয়ে নেতৃত্বমূলক কাজ করার জন্য।