লাওস জাতীয় ফুটবল দল
From Wikipedia, the free encyclopedia
লাওস জাতীয় ফুটবল দল (লাও: ທິມຊາດ ບານເຕະ ແຫ່ງຊາດ ລາວ; ফরাসি: Équipe du Laos de football, ইংরেজি: Laos national football team) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে লাওসের প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম লাওসের ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা লাও ফুটবল ফেডারেশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯৫২ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং ১৯৬৮ সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনের সদস্য হিসেবে রয়েছে। ১৯৬১ সালের ১২ই ডিসেম্বর তারিখে, লাওস প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; বার্মার রাঙ্গুনে অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে লাওস দক্ষিণ ভিয়েতনামের কাছে ৭–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে।
ডাকনাম | পাওয়ার স্টিকি রাইস | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | লাও ফুটবল ফেডারেশন | ||
কনফেডারেশন | এএফসি (এশিয়া) | ||
প্রধান কোচ | ভি সুন্দ্রমূর্তি | ||
অধিনায়ক | সুকাফোন ভংচিংখাম | ||
সর্বাধিক ম্যাচ | ভিসায় ফাফুভানিন (৫১) | ||
শীর্ষ গোলদাতা | ভিসায় ফাফুভানিন (১৮) | ||
মাঠ | নতুন লাওস জাতীয় স্টেডিয়াম | ||
ফিফা কোড | LAO | ||
ওয়েবসাইট | www | ||
| |||
ফিফা র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ১৮৯ (২১ ডিসেম্বর ২০২৩)[1] | ||
সর্বোচ্চ | ১৩৪ (সেপ্টেম্বর ১৯৯৮) | ||
সর্বনিম্ন | ২১০ (আগস্ট ২০১২) | ||
এলো র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ২২৫ ২ (১২ জানুয়ারি ২০২৪)[2] | ||
সর্বোচ্চ | ১৪২ (১৯৬১) | ||
সর্বনিম্ন | ২২৪ (জুন ২০১৯) | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
দক্ষিণ ভিয়েতনাম ৭–০ লাওস (রাঙ্গুন, বার্মা; ১২ ডিসেম্বর ১৯৬১)[3] | |||
বৃহত্তম জয় | |||
লাওস ৬–১ পূর্ব তিমুর (ভিয়েনতিয়েন, লাওস; ২৬ অক্টোবর ২০১০) | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
মিশর ১৫–০ লাওস (জাকার্তা, ইন্দোনেশিয়া; ১৫ নভেম্বর ১৯৬৩) | |||
এএফসি সলিডারিটি কাপ | |||
অংশগ্রহণ | ১ (২০১৬-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | তৃতীয় স্থান (২০১৬) |
২৫,০০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট নতুন লাওস জাতীয় স্টেডিয়ামে পাওয়ার স্টিকি রাইস নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় লাওসের রাজধানী ভিয়েনতিয়েনে অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন ভি সুন্দ্রমূর্তি এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন উথাই থানির মধ্যমাঠের খেলোয়াড় সুকাফোন ভংচিংখাম।
লাওস এপর্যন্ত একবারও ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করতে পারেনি। অন্যদিকে, এএফসি এশিয়ান কাপেও লাওস এপর্যন্ত একবারও অংশগ্রহণ করতে সক্ষম হয়নি। এছাড়াও, এএফসি সলিডারিটি কাপে লাওস এপর্যন্ত মাত্র ১ বার অংশগ্রহণ করেছে, যেখানে তাদের সাফল্য হচ্ছে ২০১৬ এএফসি সলিডারিটি কাপে তৃতীয় স্থান অর্জন করা, সেখানে তারা ব্রুনাইকে ৩–২ গোলের ব্যবধানে পরাজিত করেছে।
ভিসায় ফাফুভানিন, সায়নাখোনেভিং ফোম্মাপানিয়া, খামফেং সায়াভুর্তি, সুকাফোন ভংচিংখাম এবং জাইসঙ্গখাম চাম্পাথংয়ের মতো খেলোয়াড়গণ লাওসের জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।