আরতুরো ভিদাল
চিলীয় ফুটবলার / From Wikipedia, the free encyclopedia
আরতুরো এরাজমো ভিদাল পারদো (জন্ম: ২২ মে ১৯৮৭) একজন চিলিয়ান পেশাদার ফুটবল খেলোয়াড় যিনি স্পেনীয় লা লিগার দল বার্সেলোনা ও চিলি জাতীয় দল এর হয়ে বক্স-টু-বক্স মিডফিল্ডার হিসেবে খেলেন।
ব্যক্তিগত তথ্য | |||
---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | আরতুরো এরাজমো ভিদাল পারদো | ||
জন্ম | (1987-05-22) ২২ মে ১৯৮৭ (বয়স ৩৭) | ||
জন্ম স্থান | সান্তিয়াগো, চিলি | ||
উচ্চতা | ১.৮০ মিটার (৫ ফু ১১ ইঞ্চি) | ||
মাঠে অবস্থান | মধ্যমাঠের খেলোয়াড় | ||
ক্লাবের তথ্য | |||
বর্তমান দল | বার্সেলোনা | ||
জার্সি নম্বর | ২২ | ||
যুব পর্যায় | |||
মেলিপিয়া | |||
কোলো-কোলো | |||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | |||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) |
২০০৫–২০০৭ | কোলো-কোলো | ৩৬ | (২) |
২০০৭–২০১১ | বায়ার লেভারকুজেন | ১১৭ | (১৫) |
২০১১–২০১৫ | ইয়ুভেন্তুস | ১২৪ | (৩৫) |
২০১৫–২০১৮ | বায়ার্ন মিউনিখ | ৭৯ | (১৪) |
২০১৮– | বার্সেলোনা | ১ | (০) |
জাতীয় দল‡ | |||
২০০৬–২০০৭ | চিলি অনূর্ধ্ব-২০ | ১৪ | (৮) |
২০০৭– | চিলি | ১০০ | (২৪) |
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং ১৮ মার্চ ২০১৮ তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক। ‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা ১৮ এপ্রিল ২০১৮ তারিখ অনুযায়ী সঠিক। |
ভিদালের ফুটবলার জীবনের হাতেখড়ি হয় প্রথমে চিলির স্থানীয় ক্লাব মেলিপিয়া ও পরে চিলির আরেক ক্লাব কোলো-কোলো তে। ২০০৫ সালে কোলো-কোলোর হয়ে তার পেশাদার ফুটবলে অভিষেক হয়। সেখানে দুই বছর কাটানোর পর ২০০৭ সালে ভিদাল জার্মানির ক্লাব বায়ার লেভারকুজেন এ যোগ দেন। সেখানে তিনি ২০১১ সাল পর্যন্ত খেলেন। ২০১১ সালে তিনি ইতালীয় ক্লাব ইয়ুভেন্তুস এ যোগ দেন। চার বছরের ইয়ুভেন্তুস ক্যারিয়ারে ভিদাল চারটি সেরি এ শিরোপা জেতেন এবং ২০১৪-১৫ উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ এ রানার-আপ ট্রফি অর্জন করেন। ২০১৫ সালে তিনি আবার জার্মানিতে ফিরে আসেন নতুন ক্লাব বায়ার্ন মিউনিখ এর হয়ে। ২০১৫ থেকে ২০১৮ এই তিন বছরই তিনি জার্মানির বুন্দেসলিগা শিরোপা জেতেন। ২০১৮ সালে স্পেনের ক্লাব বার্সেলোনা তাকে ১ কোটি ৯০ লক্ষ ইউরোর বিনিময়ে কিনে নেয়।
ভিদাল চিলি অনূর্ধ্ব-২০ দলের হয়ে খেলেছেন। তিনি ২০০৭ ফিফা অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপ এ তৃতীয় হওয়া চিলি অনূর্ধ্ব-২০ দলের সদস্য ছিলেন। ২০০৭ সালে তার চিলি জাতীয় দল এ অভিষেক হয়। জাতীয় দলের হয়েও ভিদাল এক সাফল্যমণ্ডিত ক্যারিয়ার পার করেন। জাতীয় দলের হয়ে তিনি ২০১৫ ও ২০১৬ কোপা আমেরিকা জয় করেন। এছাড়াও তিনি ২০১৭ ফিফা কনফেডারেশন্স কাপ এ রানার-আপ হওয়া চিলি দলেরও সদস্য ছিলেন।