আবুল কাসিম আল-খোয়ী
From Wikipedia, the free encyclopedia
আয়াতুল্লাহ আল-উজমা সৈয়দ আবুল কাসিম আল-মুসবী আল-খোয়ী (আরবি: أبو القاسم الموسوي الخوئي; ফার্সি: ابوالقاسم موسوی خویی; ১৯ নভেম্বর ১৮৯৯ – ৮ আগস্ট ১৯৯২) ছিলেন একজন ইরানি-ইরাকি শিয়া মুসলিম ধর্মগুরু।[1][2] তাঁকে বিশ্বের অন্যতম প্রভাবশালী শিয়া পণ্ডিত হিসাবে গণ্য করা হয়।
দ্রুত তথ্য গ্রান্ড আয়াতুল্লাহসৈয়দ আবুল কাসিম আল-খোয়ী, উপাধি ...
আবুল কাসিম আল-খোয়ী | |
---|---|
السيد أبو القاسم الموسوي الخوئي ابوالقاسم موسوی خویی | |
উপাধি | গ্রান্ড আয়াতুল্লাহ |
ব্যক্তিগত তথ্য | |
জন্ম | (১৮৯৯-১১-১৯)১৯ নভেম্বর ১৮৯৯ |
মৃত্যু | আগস্ট ৮, ১৯৯২(1992-08-08) (বয়স ৯২) |
সমাধিস্থল | ইমাম আলীর মাজার, নাজাফ, ইরাক ৩১.৯৯৬১১১° উত্তর ৪৪.৩১৪১৬৭° পূর্ব / 31.996111; 44.314167 |
ধর্ম | ইসলাম |
জাতীয়তা |
|
আদি নিবাস | খোয়, পশ্চিম অজারবাইজন প্রদেশ, ইরান |
সন্তান |
|
পিতামাতা |
|
আখ্যা | শিয়া |
ব্যবহারশাস্ত্র | জাফরি (উসুলি) |
ধর্মীয় মতবিশ্বাস | ইসনা আশারিয়া |
প্রধান আগ্রহ | |
উল্লেখযোগ্য কাজ | মু‘জাম রিজাল আল-হাদিস |
প্রতিষ্ঠান | নাজাফ হওজা |
মুসলিম নেতা | |
ভিত্তিক | নাজাফ, ইরাক |
কাজের মেয়াদ | ১৯৭০–১৯৯২ |
পূর্বসূরী | মুহসিন আল-হাকিম |
উত্তরসূরী | আব্দুল আলা আস-সবজিওয়ারী |
শিক্ষার্থী | |
পদ | মারজা |
ওয়েবসাইট | www |
বন্ধ
আয়াতুল্লাহ মুহসিন আল-হাকিমের মৃত্যুর পর আল-খোয়ী শিয়া মুসলিম জগতের বৃহদাংশের আধ্যাত্মিক নেতায় পরিণত হন এবং ১৯৯২ সালে তাঁর মৃত্যুর আগ পর্যন্ত উক্ত পদে অধিষ্ঠিত থাকেন। ১৯৯৩ সালে স্বল্পকালের জন্য আয়াতুল্লাহ আব্দুল আলা আস-সবজিওয়ারী তাঁর স্থলাভিষিক্ত হন। অতঃপর আল-খোয়ীর সাবেক ছাত্র আলী সিস্তানী হওজার নেতৃত্ব গ্রহণ করেন, এর ফলে তাঁর অসংখ্য অনুসারী আস-সিস্তানীর অনুসারীতে পরিণত হন।[3][4]