ইয়ান ম্যাকেলেন
ব্রিটিশ চলচ্চিত্র ও মঞ্চ অভিনেতা / From Wikipedia, the free encyclopedia
স্যার ইয়ান মারি ম্যাকেলেন, সিএইচ, সিবিই, (জন্ম: ২৫ মে, ১৯৩৯) একজন ইংরেজ অভিনেতা। তিনি ছয়টি লরন্স অলিভিয়ে পুরস্কার, একটি টনি পুরস্কার, একটি গোল্ডেন গ্লোব অ্যাওয়ার্ড, একটি স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কার, একটি ব্রিটিশ ইন্ডিপেন্ডেন্ট ফিল্ম পুরস্কার, দুইটি স্যাটার্ন পুরস্কার, চারটি ড্রামা ডেস্ক পুরস্কার এবং দুইটি ক্রিটিকস চয়েস চলচ্চিত্র পুরস্কারের প্রাপক। এছাড়া দুইটি একাডেমি পুরস্কার মনোনয়ন, চারটি বাফটা মনোনয়ন এবং পাঁচটি এমি পুরস্কার মনোনয়নও তিনি পেয়েছেন।
স্যার ইয়ান ম্যাকেলেন সিএইচ, সিবিই | |
---|---|
জন্ম | ইয়ান মারে ম্যাকেলেন (1939-05-25) ২৫ মে ১৯৩৯ (বয়স ৮৪)[1] বার্নলি, ল্যাঙ্কাশায়ার, ইংল্যান্ড |
মাতৃশিক্ষায়তন | সেন্ট ক্যাথারিন'স্ কলেজ, কেমব্রিজ |
পেশা | অভিনেতা |
কর্মজীবন | ১৯৫৯–বর্তমান |
সঙ্গী | ব্রায়ান টেলর (১৯৬৪-১৯৭২) শন মাথিয়া (১৯৭৮-১৯৮৮) |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
ম্যাকেলেনের কাজের ঘরানা শেক্সপীয়ার এবং আধুনিক নাটক থেকে শুরু করে জনপ্রিয় ফ্যান্টাসি এবং কল্পবিজ্ঞান পর্যন্ত বিস্তৃত। বিবিসির মতে তার "পারফরমেন্স ইংরেজি মঞ্চ ও চলচ্চিত্র অভিনেতাদের মাঝে তাঁর জায়গা নিশ্চিত করেছে"।[2][3] তার অভিনীত সবচেয়ে সুপরিচিত ভূমিকার অন্তর্ভুক্ত হল দ্য লর্ড অফ দ্য রিংস ও দ্য হবিটে গ্যানডালফ এবং এক্স-মেন ছায়াছবিতে ম্যাগনিটো।
ম্যাকেলেনকে ১৯৭৯ সালে অর্ডার অব দ্য ব্রিটিশ এম্পায়ারের কমান্ডার নিয়োগ করা হয়, পারফর্মিং আর্টসে পারদর্শিতার জন্য ১৯৯১ সালে রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের কাছ থেকে তিনি নাইট উপাধি পান, এবং নাটক ও সাম্যের ক্ষেত্রে অবদানের জন্য রানীর ২০০৮ নববর্ষ সান্মানিকে তাকে একজন কম্প্যানিয়ন ঘোষণা করা হয়।[4][5][6] তিনি ১৯৮৮ সালে বিবিসি রেডিওর একটি অনুষ্ঠানে গে হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন,[7] এবং আজ অবধি বিশ্বব্যাপী এলজিবিটি সামাজিক আন্দোলনের অন্যতম রক্ষক হিসেবে সক্রিয় আছেন। ২০১৪ এর অক্টোবরে তাকে লন্ডন শহরের এক ফ্রিম্যান ঘোষণা করা হয়।