ইয়েলোনাইফ
From Wikipedia, the free encyclopedia
ইয়েলোনাইফ কানাডার উত্তরপশ্চিম অধীনস্থ অঞ্চলসমূহের রাজধানী, একমাত্র শহর ও বৃহত্তম সম্প্রদায়। গ্রেট স্লেভ হ্রদের উত্তর তীরে, আর্কটিক বৃত্তের ৪০০ কিলোমিটার দক্ষিণে ও ইয়েলোনাইফ নদীর প্রান্তে ইয়োলোনাইফ উপসাগরের পশ্চিম দিকে শহরটি অবস্থিত।
ইয়েলোনাইফ সোমবাকে (Dogrib) | |
---|---|
ভূখণ্ডের রাজধানী | |
সিটি অব ইয়েলোনাইফ | |
ডাকনাম: "ওয়াইকে","দ্য নাইফ | |
নীতিবাক্য: "মালটুম ইন পার্ভো" | |
ইয়েলোনাইফের অবস্থান##ইয়েলোনাইফের অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ৬২°২৭′১৩″ উত্তর ১১৪°২২′১২″ পশ্চিম | |
দেশ | কানাডা |
ভূখণ্ড | উত্তরপশ্চিম অধীনস্থ অঞ্চলসমূহ |
অঞ্চল | উত্তর স্লেভ অঞ্চল |
সংসদীয় আসন | Districts
|
Census division | অঞ্চল ৬ |
প্রতিষ্ঠা | ১৯৩৪[1] |
Incorporation (city) | ১ জানুয়ারি ১৯৭০ |
সরকার | |
• ধরন | সিটি কাউন্সিল |
• মেয়র | রেবেকা অ্যাল্টি[2] |
• প্রশাসক | শেইলা বেসি কেলেট |
• এমপি | Michael McLeod |
• এমএলএ | এমএলএ-দের তালিকা
|
আয়তন (কেবল স্থলভাগ)[2] | |
• মোট | ১৩৬.২২ বর্গকিমি (৫২.৫৯ বর্গমাইল) |
• স্থলভাগ | ১০৫.৪৭ বর্গকিমি (৪০.৭২ বর্গমাইল) |
• জলভাগ | ৩০.৭৮ বর্গকিমি (১১.৮৮ বর্গমাইল) |
• Population centre | ১৭.৮৮ বর্গকিমি (৬.৯০ বর্গমাইল) |
উচ্চতা | ২০৬ মিটার (৬৭৬ ফুট) |
জনসংখ্যা (২০১৬)[2] | ১৯,৫৬৯ |
• জনঘনত্ব | ১৮৫.৫/বর্গকিমি (৪৮০/বর্গমাইল) |
• জনসংখ্যা | ১৮,৮৮৪ |
• জনসংখ্যা ঘনত্ব | ১,০৫৬.২/বর্গকিমি (২,৭৩৬/বর্গমাইল) |
বিশেষণ | ইয়েলোনাইফার |
সময় অঞ্চল | এমএসটি (ইউটিসি−০৭:০০) |
• গ্রীষ্মকালীন (দিসস) | এমডিটি (ইউটিসি−০৬:০০) |
Forward sortation area | X1A |
এলাকা কোড | ৮৬৭ |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
Sources: |
"কপার ভারতীয়" বা "ইয়েলোনাইফ ভারতীয়" নামে ডিনি গোত্রের অধিবাসীদের নামে ইয়েলোনাইফ শহরের নামকরণ করা হয়েছে। এই জাতির মানুষ আর্কটিক উপকূলে প্রাপ্ত তামার খনি হতে লব্ধ তামা হতে উৎপন্ন হাতিয়ার বিক্রি করত। ২০১৬ সালের কানাডীয় আদমশুমারি অনুযায়ী ১৯,৫৬৯।[7] উত্তরপশ্চিম অধীনস্থ অঞ্চলসমূহের ১১টি ভাষার মধ্যে পাঁচটি ভাষা ইয়েলোনাইফে প্রচলিত। এগুলো হলো- ডিন সালিন, ডোগ্রিব, দক্ষিণ-উত্তর স্লাভি, ইংরেজি ও ফ্রেঞ্চ। ডোগ্রিব ভাষায় শহরটির নাম সোমবাকে (যেখানে টাকার অবস্থান)।[8][9]
১৯৩৪ সালে ইয়েলোনাইফে বসতি স্থাপন শুরু হয়। [10] ঐ সময় এ এলাকায় সোনা আবিষ্কৃত হয়। ইয়েলোনাইফ দ্রুতই উত্তরপশ্চিম অধীনস্থ অঞ্চলসমূহের কেন্দ্রে পরিণত হয়। ১৯৬৭ সালে এটি রাজধানীর মর্যাদা লাভ করে। সোনা উৎপাদন ক্রমান্বয়ে হ্রাস পেতে থাকলে ১৯৮০-র দশকে খনিশহর থেকে সরকারি সেবার কেন্দ্রে ইয়েলোনাইফের রূপান্তর সংঘটিত হয়। তবে ১৯৯১ সালে ইয়েলোনাইফের উত্তরে হীরা আবিষ্কৃত হলে আবারো মূল্যবান ধাতু ব্যবসা অর্থনীতিতে প্রসার লাভ করে। [11] একইসাথে পর্যটন, পরিবহন ও যোগাযোগ খাতও ইয়েলোনাইফে বিকশিত হয়েছে।[10]