এক্স রোগ
From Wikipedia, the free encyclopedia
ডিজিজ এক্স বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) প্রদত্ত স্থানদখলকারী নাম। ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ডব্লিউএইচও বৈশ্বিক মহামারী ঘটাতে সক্ষম এমন অজানা প্যাথোজেন কর্তৃক সৃষ্ট রোগকে প্রতিনিধিত্ব করতে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাধির নীল নকশা নামক সংক্ষিপ্ত তালিকায় এই নামটি ব্যবহার করে।[4][5] ডব্লিউএইচও অজানা প্যাথোজেন মোকাবেলার কথা পরিকল্পনা করে রাখার উদ্দেশ্যে এটি করে।[6][4] বিশেষজ্ঞরা মনে করে যে ডিজিজ এক্সের ধারণা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকে সহায়তা করবে যেন তাদের গবেষণার প্রকল্পগুলো নির্দিষ্ট ভাইরাসের প্রকরণে (যেমন জিকা ভাইরাস) সীমাবদ্ধ না থেকে সবরকম ভাইরাসের (যেমন ফ্ল্যাভিভাইরাস) উপর পরিচালিত হয়। এর পরে অজানা প্রকরণের ভাইরাসের মাধ্যমে সৃষ্ট রোগ মোকাবেলায় ডব্লিউএইচও কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারবে।[7] ২০২০ সালে ডব্লিউএইচও'র অনেক বিশেষজ্ঞ মনে করেছেন, করোনাভাইরাস রোগ (সার্স-কোভি-২ প্রকরণ থেকে সৃষ্ট) প্রথম কোনো রোগ যা ডিজিজ এক্স-এর মত বৈশিষ্ট্যবাহী হতে পেরেছে।[1][2][3]