কোলিন্দা গ্রাবার-কিতারোভিচ
ক্রোয়েশিয়ার রাষ্ট্রপ্রধান / From Wikipedia, the free encyclopedia
কোলিন্দা গ্রাবার-কিতারোভিচ (জন্ম ২৯ এপ্রিল ১৯৬৮) ক্রোয়েশিয় রাজনীতিবিদ এবং কূটনীতিক। তিনি ৪র্থ ক্রোয়েশিয়ার রাষ্ট্রপ্রধান। ২০১৫-র ১৫ ফেব্রুয়ারি, ক্রোয়েশিয়া প্রজাতন্ত্রের প্রথম মহিলা রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন।[2][3]
কোলিন্দা গ্রাবার-কিতারোভিচ | |
---|---|
৪র্থ ক্রোয়েশিয়ার প্রেসিডেন্ট | |
কাজের মেয়াদ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ – ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০ | |
প্রধানমন্ত্রী | জোরান মিলানভিচ তিহোমির ওরেসকোভিচ আন্দ্রেজ প্লেকোভিচ |
পূর্বসূরী | আইভো জোসিপোভিচ |
উত্তরসূরী | জোরান মিলানভিচ |
অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি জেনারেল অফ ন্যাটো ফর পাবলিক ডিপ্লোম্যাসি | |
কাজের মেয়াদ ৪ জুলাই ২০১১ – ২ আক্টোবর ২০১৪ | |
পূর্বসূরী | স্টিফ্যানি বাবস্ট (ভারপ্রাপ্ত) |
উত্তরসূরী | টেড হোয়াইটসাইড (ভারপ্রাপ্ত) |
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ক্রোয়েশিয়া রাষ্ট্রদূত | |
কাজের মেয়াদ ৮ মার্চ ২০০৮ – ৪ জুলাই ২০১১ | |
পূর্বসূরী | নেবেন জুড়িকা |
উত্তরসূরী | ভাইস স্ক্রাচিক (ভারপ্রাপ্ত) |
৯ম পররাষ্ট্র ও ইউরোপ বিষয়ক মন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৫ – ১২ জানুয়ারি ২০০৮ | |
প্রধানমন্ত্রী | আইভো সানডার |
পূর্বসূরী | মিওমির জুজুল (পররাষ্ট্র বিষয়ক) স্বয়ং (ইউরোপিয় বিষয়) |
উত্তরসূরী | গর্ডান জন্দরোকোভিচ |
৩য় ইউরোপ বিষয়ক মন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ২৩ ডিসেম্বর ২০০৩ – ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৫ | |
প্রধানমন্ত্রী | [[আইভো সানডার]] |
পূর্বসূরী | নেবেন জুড়িকা |
উত্তরসূরী | অবস্থান বিলুপ্ত |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | কোলিন্দা গ্রাবার (1968-04-29) ২৯ এপ্রিল ১৯৬৮ (বয়স ৫৫) রিজিকা, সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র ক্রোয়েশিয়া, যুগোস্লাভিয়া |
রাজনৈতিক দল | ক্রোয়েশিয়ান ডেমোক্রেটিক ইউনিয়ন (এইচডিজেড) (১৯৯৩–২০১৫) স্বাধীন (২০১৫–বর্তমান)[1] |
দাম্পত্য সঙ্গী | জ্যাকব কিতারোভিচ (১৯৯৬ - বর্তমান) |
সন্তান | ক্যাটরিনা লোকা |
আত্মীয়স্বজন | দুব্রভকা গ্রাবার (মা) ব্রংকো গ্রাবার (বাবা) |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | ইউনিভার্সিটি অফ জাগরেব ডিপ্লোমেটিক একাডেমি অফ ভিয়েনা |
ওয়েবসাইট | সরকারি ওয়েবসাইট |
ক্রোয়েশিয়া রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের আগে, প্রশাসনে এবং কূটনৈতিক অঙ্গনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন তিনি।[4] এর মধ্যে ছিল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উত্তর আমেরিকার বিভাগের প্রধানের দায়িত্ব; কানাডায় ক্রোয়েশীয় দূতাবাসে ডিপ্লোম্যাটিক কাউন্সিলর এবং মিনিস্টার-কাউন্সিলর। ইউরোপীয় সমন্বয় মন্ত্রী, পররাষ্ট্র ও ইউরোপীয় সমন্বয় মন্ত্রী, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ক্রোয়েশিয়ার রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব এবং ন্যাটো'র সহকারী মহাসচিব।
১৯৯৩ সালে তিনি ক্রোয়েশিয়ান ডেমোক্রেটিক ইউনিয়ন (এইচডিজেড)-এ যোগ দেন। ২০০৩ সালে তিনি তার দল ক্রোয়েশিয়ান ডেমোক্রেটিক ইউনিয়নের মনোনয়নে সংসদ নির্বাচিত হন। নিয়ম অনুযায়ী ক্রোয়েশিয়ার প্রেসিডেন্ট কোন রাজনৈতিক দলের পদে থাকতে পারবেন না। প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পরে তাকে ক্রোয়েশিয়ান ডেমোক্রেটিক ইউনিয়ন থেকে পদত্যাগ করতে হয়।
ফোর্বস ম্যাগাজিনের ২০১৭ সালের তালিকা অনুযায়ী তিনি বিশ্বের ৩৯তম সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তি।[5]
২০১৮ সালের গুগল অনুসন্ধানের প্রবণতায় বাংলাদেশে সর্বোচ্চ অনুসন্ধান হওয়া শীর্ষ ব্যক্তি ছিলেন তিনি।[6]