জন বারডিন
মার্কিন পদার্থবিজ্ঞানী / From Wikipedia, the free encyclopedia
জন বারডিন একজন মার্কিন পদার্থবিজ্ঞানী। ট্রানজিস্টর আবিষ্কারের জন্য তিনি উইলিয়াম ব্র্যাডফোর্ড শকলি ও ওয়াল্টার হাউজার ব্র্যাটেইন এর সাথে ১৯৫৬ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার পান। পরবর্তীতে ১৯৭২ সালে তিনি অতিপরিবাহিতার তত্ত্ব আবিষ্কারের জন্য দ্বিতীয় বারের জন্য নোবেল পুরস্কার লাভ করেন লিয়ান নেইল কুপার এবং জন রবার্ট শ্রিফারের সাথে।
জন বারডিন | |
---|---|
জন্ম | (১৯০৮-০৫-২৩)২৩ মে ১৯০৮ ম্যাডিসন, উইসকনসিন |
মৃত্যু | ৩০ জানুয়ারি ১৯৯১(1991-01-30) (বয়স ৮২) |
জাতীয়তা | মার্কিন |
মাতৃশিক্ষায়তন | ইউনিভার্সিটি অব উইসকনসিন, ম্যাডিসন প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয় |
পরিচিতির কারণ | ট্রানজিস্টর বিসিএস তত্ত্ব |
পুরস্কার | পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার (১৯৫৬)
পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার (১৯৭২) আইইইই মেডেল অফ অনার (১৯৭১) |
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | পদার্থবিজ্ঞান |
প্রতিষ্ঠানসমূহ | বেল গবেষণাগার মিনেসোটা বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিভার্সিটি অফ ইলিনয় অ্যাট আর্বানা-শ্যাম্পেইন |
ডক্টরাল উপদেষ্টা | ইউজিন ওয়াইগনার |
ডক্টরেট শিক্ষার্থী | জন শ্রিফার নিক হোলোনিয়াক |
ট্রানজিস্টর উদ্ভাবনের ফলেই আধুনিক যুগে প্রযুক্তির বিপ্লব ঘটেছে। উদ্ভব ঘটেছে তথ্যপ্রযুক্তির যুগের। বর্তমানে কম্পিউটার থেকে শুরু করে ক্ষেপণাস্ত্র পর্যন্ত সর্বত্রই ট্রানজিস্টরের ব্যবহার দেখা যাচ্ছে। তার অতিপরিবাহিতা আবিষ্কারও আধুনিকতার প্রসারে অবদান রেখেছে। এই প্রযুক্তিটি চিকিৎসাবিজ্ঞানের ক্ষেত্রে সিএটি স্ক্যান এবং এমআরআই করার জন্য ব্যবহৃত হয়। ১৯৯০ সালে লাইফ সাময়িকী কর্তৃক লিপিবদ্ধ "শতাব্দীর সেরা ১০০ মার্কিন প্রভাবশালী ব্যক্তি" শীর্ষক তালিকায় বারডিন স্থান পেয়েছিলেন।[1]