জিরকন
From Wikipedia, the free encyclopedia
জিরকন (/ ˈzɜːrkɒn/[6][7] or / ɜːzɜːrkən /[8]) একটি খনিজ পদার্থ, এটি নেসোসিলিকেট গ্রুপের অন্তর্ভুক্ত। এর রাসায়নিক নাম জিরকোনিয়াম সিলিকেট, এবং এর রাসায়নিক সংকেত ZrSiO4। জিরকন-এ কিছু প্রতিস্থাপনের পরিসীমা দেখানো একটি সাধারণ গবেষণামূলক সূত্র হলো (Zr1–y, REEy)(SiO4)1–x(OH)4x–y। সিলিকেট ম্যাগমাতে উচ্চ ক্ষেত্র শক্তির অসঙ্গত মৌলের উচ্চ অনুপাত সহ জিরকন গঠন করে। উদাহরণস্বরূপ, হাফনিয়াম প্রায় সর্বদা ১ থেকে ৪% পরিমাণে উপস্থিত থাকে। জিরকনের স্ফটিক কাঠামো হলো চতুর্মিতি স্ফটিক ধরনের। জিরকনের প্রাকৃতিক রঙ বর্ণহীন, হলদে-সোনালি, লাল, বাদামী, নীল এবং সবুজ রঙের মধ্যে পরিবর্তিত হয়।
জিরকন | |
---|---|
সাধারণ তথ্য | |
শ্রেণী | নেসোসিলিকেট |
রাসায়নিক সূত্র | জিরকোনিয়াম সিলিকেট (ZrSiO4) |
স্ত্রুনজ শ্রেণীবিভাগ | 9.AD.30 |
স্ফটিক ভারসাম্য | I41/amd |
একক কোষ | a = 6.607(1), c = 5.982(1) [Å]; Z = 4 |
সনাক্তকরণ | |
বর্ণ | লালচে বাদামী, হলুদ, সবুজ, নীল, ধূসর, বর্ণহীন; পাতলা ছেদ, বর্ণহীন থেকে পাণ্ডুর বাদামী |
স্ফটিক রীতি | ফলকাকার থেকে বহুরঞ্জিত স্ফটিক, অনিয়মিত পৃষ্ঠ, ভারী |
স্ফটিক পদ্ধতি | চতুর্মিতি |
যমজ | On {101}. Crystals shocked by meteorite impact show polysynthetic twins on {112} |
বিদারণ | {110} and {111} |
ফাটল | শঙ্খাকৃতি থেকে অমসৃণ |
সংসক্তি | ভঙ্গুর |
কাঠিন্য মাত্রা | ৭.৫ |
ঔজ্জ্বল্য | কাচতুল্য থেকে অভেদ্য; চিটচিটে যখন মেটামিক্ট।. |
ডোরা বা বর্ণচ্ছটা | সাদা |
স্বচ্ছতা | স্বচ্ছ থেকে অস্বচ্ছ |
আপেক্ষিক গুরুত্ব | ৪.৬–৪.৭ |
আলোকিক বৈশিষ্ট্য | Uniaxial (+) |
প্রতিসরাঙ্ক | nω = ১.৯২৫–১.৯৬১ nε = ১.৯৮০–২.০১৫, ১.৭৫ যখন মেটামিক্ট |
বায়ারফ্রিঞ্জেন্স | δ = ০.০৪৭–০.০৫৫ |
Pleochroism | দুর্বল |
Fusibility | কাছাকাছি ২,৫৫০°সেলসিয়াস নির্ভর করে Hf,Th,U,H,ইত্যাদির... ঘনত্ব. |
দ্রাব্যতা | অদ্রবণীয় |
অন্যান্য বৈশিষ্ট্য | প্রতিপ্রভ এবং তেজস্ক্রিয়তা, গঠন করতে পারে তেজস্তিলক, উপরিতল হইতে অভিক্ষিপ্তাবস্থা: উচ্চ |
তথ্যসূত্র | [1][2][3][4][5] |
জিরকন নামটি ফার্সি শব্দ জারগান (zargun) থেকে এসেছে, যার অর্থ "সোনাল-বর্ণবিশিষ্ট"।[9] এই শব্দটি বিকৃত "জারগুন" (jargoon) হয়ে হয়েছে, শব্দটি হালকা বর্ণের জারকন এর ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। ইংরেজি শব্দ "জিরকন" (zircon) জিরকন (Zirkon) থেকে উদ্ভূত, যা এই শব্দটির জার্মান রূপান্তর।[10] হলুদ, কমলা এবং লাল জিরকন "হায়াসিন্থ"[11] নামেও পরিচিত, শব্দটি হায়াসিন্থাস ফুল থেকে এসছে, নামটি প্রাচীন গ্রিক উৎস থেকে নেওয়া।