পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়
বেইজিং, চীনের একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় / From Wikipedia, the free encyclopedia
পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়[3] (চীনা ভাষায়: 北大, ফিনীন: Běijīng Dàxué পেইচিং তাশুয়ে নামেও পরিচিত) চীনের একটি গুরুত্বপূর্ণ গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয় যা দেশটির রাজধানী বেইজিং শহরে অবস্থিত। বিশ্ববিদ্যালয়টি C9 লীগের সদস্য। ১৮৯৮ সালে প্রাচীন তাইশুয়ে অথবা গুওসিচিয়েন (Guozijian) অথবা রাজকীয় অ্যাকাডেমীর সংস্কার হিসেবে "ইমপেরিয়াল ইউনিভার্সিটি অফ পিকিং" নামে প্রতিষ্ঠিত এই বিশ্ববিদ্যালয় চীনের প্রথমদিকের আধুনিক সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলির মধ্যে একটি।[4] প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ে এটি চীনের শিক্ষাব্যবস্থার সর্বোচ্চ প্রশাসনের দায়িত্ব পালন করে।[5] ১৯২০ সালের মধ্যে এটি প্রগতিশীল চিন্তাধারার কেন্দ্র হয়ে ওঠে। ছিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশাপাশি এটিও চীনের মূল ভূখন্ডে ধারাবাহিকভাবে শীর্ষসারির একটি বিশ্ববিদ্যালয়।[6][7][8][9][10] শিক্ষার পাশাপাশি, পিকিং বিশ্ববিদ্যালয় এর ক্যাম্পাসের মাঠগুলো[11][12][13] এবং এটির প্রথাগত চীনা স্থাপত্যের সৌন্দর্যের জন্য বিশেষভাবে পরিচিত।[14]
এই নিবন্ধের চীনা ব্যক্তিনাম এবং/অথবা স্থাননামগুলিকে উইকিপিডিয়া:বাংলা ভাষায় ম্যান্ডারিন চীনা শব্দের প্রতিবর্ণীকরণ শীর্ষক রচনাশৈলী নির্দশিকা অনুযায়ী সঠিক প্রতিবর্ণীকরণ করা আবশ্যক।টির রচনা সংশোধনের প্রয়োজন হতে পারে। কারণ ব্যাকরণ, রচনাশৈলী, বানান বা বর্ণনাভঙ্গিগত সমস্যা রয়েছে। |
北京大学 | |
প্রাক্তন নামসমূহ | ইম্পেরিয়াল ইউনিভার্সিটি অফ বেইজিং [1] |
---|---|
ধরন | সরকারি |
স্থাপিত | ১৮৯৮ |
সভাপতি | লিন জিয়ানহুয়া (林建华) |
পার্টি সেক্রেটারি | ঝু শানলু |
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ | ৪,২০৬[2] |
স্নাতক | ১৫,১২৮[2] |
স্নাতকোত্তর | ১৫,১১৯[2] |
অবস্থান | হাইদান জেলা, বেইজিং , |
শিক্ষাঙ্গন | শহর, ২৭৩ হেক্টর (৬৭০ একর) |
অধিভুক্তি | আইএআরইউ, এইআরএইউ, এপিআরইউ, বেসেতোহা, সি৯ |
ওয়েবসাইট | www |
পিকিং বিশ্ববিদ্যালয় | |||||||||
সরলীকৃত চীনা | 北京大学 | ||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
ঐতিহ্যবাহী চীনা | 北京大學 | ||||||||
|
এই প্রতিষ্ঠানের ইতিহাসে অনেক অগ্রগামী আধুনিক চীনা চিন্তাবিদের নাম রয়েছে, যাঁরা এখানে পাঠদান করেছেন। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন: লু জুন, মাও সেতুং, Gu হংমিং, হু শিহ, লি ডাচাও, এবং চেন ডুজিউ।[15] চীনের নতুন সংস্কৃতি আন্দোলনের সূত্রপাত, ৪ মে আন্দোলন, ১৯৮৯ সালে তিয়েনআনমেন চত্বরে বিক্ষোভ এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ঘটনায় পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাব রয়েছে।[16]