বসুন্ধরা সিটি
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম শপিং মল / From Wikipedia, the free encyclopedia
বসুন্ধরা সিটি বসুন্ধরা গ্রুপের নির্মিত দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম বিপণিবিতান।[2][3] বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার পান্থপথে কাওরান বাজারের নিকটে অবস্থিত এই বহুতল ভবনটি আধুনিক স্থাপত্য নকশা অনুযায়ী নির্মিত হয়েছে।
অনুগ্রহ করে এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটি সম্প্রসারণ করে এর উন্নতিতে সহায়তা করুন। অতিরিক্ত তথ্যের জন্য আলাপ পাতা দেখতে পারেন।
|
অবস্থান | পান্থপথ, ঢাকা, বাংলাদেশ |
---|---|
চালুর তারিখ | ৬ আগস্ট ২০০৪ |
তত্ত্বাবধায়ক | বসুন্ধরা সিটি ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড |
মালিক | বসুন্ধরা গ্রুপ |
দোকান ও সেবার সংখ্যা | ২,৩২৫টি (১০০টি খাবারের দোকানসহ)[1] |
নামিদামি ভাড়াটের সংখ্যা | ৯ |
তলার সংখ্যা | ২১ |
পার্কিং | ৫০০ গাড়ি |
ওয়েবসাইট | http://www.bashundhara-city.com |
বসুন্ধরা সিটি ভবনটি একটি ২১ তলাবিশিষ্ট ভবন, যার নিচের ৮টি তলা বিপণী বিতানের জন্য ব্যবহার করা হয় এবং অবশিষ্ট তলাগুলি বসুন্ধরা গ্রুপের দপ্তর হিসেবে ব্যবহার করা হয়। ভবনের বিপণী বিতান অংশে প্রায় ২,৫০০টি দোকানের জায়গা রয়েছে। এছাড়াও আছে খাবারের দোকানের জন্য একটি নির্দিষ্ট তলা, মাটির নিচে বা বেসমেন্ট লেভেলে অবস্থিত একটি বড় শরীরচর্চা কেন্দ্র, একটি মাল্টিপ্লেক্স সিনেমা হল এবং এর উপরের তলাতে শিশুদের বিনোদন কেন্দ্রসহ একটি খাবারের রেস্তোরাঁ। ছাদে বাগানসহ সম্পূর্ণ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এই বিপণী বিতানটি ঢাকার নগরীর আধুনিকায়নের অন্যতম প্রতীক হিসেবে বিবেচিত।
প্রায় ২৫,০০০ লোক প্রতিদিন এই বিপণী বিতান পরিদর্শন করে। এটি বাংলাদেশে পশ্চিমা ঢঙে নির্মিত প্রথম বহুতল বাণিজ্যিক ভবন। ভবনটি প্রধান স্থপতি মুস্তাফা খালিদ পলাশ এবং মোহাম্মদ ফয়েজ উল্লাহ। ভবনটি নির্মাণে ব্যয় হয় ১০০ মিলিয়ন ডলারের ও বেশি। ১৯৯৮ সালে ভবনটির নির্মাণ কাজ শুরু হয় এবং ২০০৪ সালের ৬ই আগস্ট তারিখে এটি জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। এটি সকাল ৯ টা থেকে রাত ৯ টা পর্যন্ত খোলা থাকে।