মারিও গোমেজ
জার্মান ফুটবলার / From Wikipedia, the free encyclopedia
মারিও গোমেজ গার্সিয়া (জার্মান উচ্চারণ: [ˈmaːʁi̯oː ˈɡɔmɛs]) হলে জার্মানির একজন পেশাদার ফুটবলার, যিনি ভিএফবি স্টুটগার্ট এবং জার্মানি জাতীয় দলে একজন স্ট্রাইকার হিসেবে খেলেন।
ব্যক্তিগত তথ্য | |||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | মারিও গোমেজ গার্সিয়া[1] | ||||||||||||||||||||||
জন্ম | (1985-07-10) ১০ জুলাই ১৯৮৫ (বয়স ৩৮) | ||||||||||||||||||||||
জন্ম স্থান | রিদলিঙ্গেন, পশ্চিম জার্মানি | ||||||||||||||||||||||
উচ্চতা | ১.৮৯ মিটার (৬ ফুট ২ ইঞ্চি) | ||||||||||||||||||||||
মাঠে অবস্থান | স্ট্রাইকার | ||||||||||||||||||||||
ক্লাবের তথ্য | |||||||||||||||||||||||
বর্তমান দল | ভিএফবি স্টুটগার্ট | ||||||||||||||||||||||
জার্সি নম্বর | ২৭ | ||||||||||||||||||||||
যুব পর্যায় | |||||||||||||||||||||||
১৯৯০–১৯৯৮ | এসভি উনলিঙ্গেন Unlingen | ||||||||||||||||||||||
১৯৯৮–২০০০ | এফভি বাড সাউললগু | ||||||||||||||||||||||
২০০০–২০০১ | এসএসভি উল্ম ১৮৪৬ | ||||||||||||||||||||||
২০০১–২০০৩ | ভিএফবি স্টুটগার্ট | ||||||||||||||||||||||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | |||||||||||||||||||||||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) | ||||||||||||||||||||
২০০৩–২০০৫ | ভিএফবি স্টুটগার্ট ২ | ৪৩ | (২১) | ||||||||||||||||||||
২০০৩–২০০৯ | ভিএফবি স্টুটগার্ট | ১২১ | (৬৩) | ||||||||||||||||||||
২০০৯–২০১৩ | বায়ার্ন মিউনিখ | ১১৫ | (৭৫) | ||||||||||||||||||||
২০১৩–২০১৬ | ফিয়োরেন্তিনা | ২৯ | (৭) | ||||||||||||||||||||
২০১৫–২০১৬ | → বেশিকতাস (ধার) | ৩৩ | (২৬) | ||||||||||||||||||||
২০১৬–২০১৭ | ভিএফএল উলফসবার্গ | ৪৫ | (১৭) | ||||||||||||||||||||
২০১৮– | ভিএফবি স্টুটগার্ট | ১২ | (৬) | ||||||||||||||||||||
জাতীয় দল‡ | |||||||||||||||||||||||
১৯৯৯ | জার্মানি অনূর্ধ্ব-১৬ | ৩ | (১) | ||||||||||||||||||||
২০০০–২০০১ | জার্মানি অনূর্ধ্ব-১৭ | ১৪ | (৫) | ||||||||||||||||||||
২০০২ | জার্মানি অনূর্ধ্ব-১৮ | ৪ | (০) | ||||||||||||||||||||
২০০২–২০০৩ | জার্মানি অনূর্ধ্ব-১৯ | ১৯ | (১১) | ||||||||||||||||||||
২০০৪ | জার্মানি অনূর্ধ্ব-২০ | ৮ | (২) | ||||||||||||||||||||
২০০৫–২০০৬ | জার্মানি অনূর্ধ্ব-২১ | ৯ | (১) | ||||||||||||||||||||
২০০৫ | জার্মানি বি | ২ | (১) | ||||||||||||||||||||
২০০৭– | জার্মানি | ৭৩ | (৩১) | ||||||||||||||||||||
অর্জন ও সম্মাননা
| |||||||||||||||||||||||
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং ৮ এপ্রিল ২০১৮ তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক। ‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা ২৭ মার্চ ২০১৮ তারিখ অনুযায়ী সঠিক। |
গোমেজ ভিএফবি স্টুটগার্টের হয়ে ২০০৩ সালে তার পেশাদার ক্যারিয়ার শুরু করেন, এবং ২০০৬–০৭ মৌসুমে চ্যাম্পিয়ন হন। মাত্র ২১ বছর বয়সী গোমেজ, উক্ত বছর ১৪টি গোল এবং ৭টি সহায়তা করেন। এর ফলস্বরূপ, তিনি বছরের সেরা জার্মান ফুটবলারের পুরস্কার জয়লাভ করেন। ২০০৯ সালে, তিনি প্রায় ৩০–৩৫ মিলিয়ন ইউরোর বিনিময়ে বুন্দেসলিগার অন্যতম সফল দল বায়ার্ন মিউনিখের সাথে চুক্তিবদ্ধ হন, যেটি তখনকার সময়ে একটি লিগ রেকর্ড ছিল। বায়ার্ন মিউনিখের সাথে, গোমেজ ২০১১ সালের সর্বোচ্চ গোলদাতা হন, এবং তার দলকে ৭টি সম্মাননা জয় করতে সহায়তা করেছেন, যার মধ্যে ২০১৩ সালে উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ অন্যতম। পরবর্তীতে ২০১৩ সালে, তিনি সিরি এ-এর ক্লাব ফিয়োরেন্তিনায় ২০ মিলিয়ন ইউরোর বিনিময়ে যোগদান করেন। তিনি থাকাকালীন অধিকাংশ সময়েই তিনি ইনজুরি ছিলেন। অতঃপর ২০১৫ সালে, তাকে তুর্কি ক্লাব বেশিকতাসে এক মৌসুমের জন্য ধারে প্রেরণ করা হয়। সেখানে তিনি লিগের সর্বোচ্চ গোলদাতা চগিলেন এবং একই সাথে তার দলকে সুপার লিগ জয়লাভ করতে সহায়তা করেছিলেন। বেশিকতাসে এক মৌসুম থাকার পর, ২০১৬ সালে তিনি উলফসবার্গের সাথে চুক্তিবদ্ধ হবার মাধ্যমে পুনরায় বুন্দেসলিগায় ফিরে আসেন। তিনি তার প্রথম মৌসুমেই তার দলকে নিম্নতর বিভাগে স্থানান্তরিত হওয়া থেকে বাঁচিয়ে দেন। পরবর্তীতে তিনি ২০১৮ সালে জানুয়ারি মাসে, তার পুরাতন ক্লাব ভিএফবি স্টুটগার্টে ফিরে আসেন।
গোমেজ ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে, জার্মানি জাতীয় দলের হয়ে খেলার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেন। তিনি উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপ এবং ২০১০ ফিফা বিশ্বকাপের মতো আসরের জার্মানির প্রতিনিধিত্ব করেছেন। তিনি ২০১২ উয়েফা ইউরোয় সর্বোচ্চ গোলদাতা ছিলেন।