মেগ রায়ান
মার্কিন অভিনেত্রী / From Wikipedia, the free encyclopedia
মেগ রায়ান (ইংরেজি: Meg Ryan; জন্ম: মার্গারেট ম্যারি এমিলি অ্যান হিয়ারা, ১৯ নভেম্বর ১৯৬১)[1] হলেন একজন মার্কিন অভিনেত্রী ও প্রযোজক। রায়ান ১৯৮১ সালে ক্ষুদ্র চরিত্রে কাজের মধ্যে দিয়ে তার অভিনয় জীবন শুরু করেন। ১৯৮২ সালে তিনি সিবিএস টেলিভিশনের সোপ অপেরা অ্যাজ দ্য ওয়ার্ল্ড টার্নস-এ অভিনয় করেন। ১৯৮০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে তিনি চলচ্চিত্রে পার্শ্ব ভূমিকায় কাজ শুরু করেন এবং প্রমিজড ল্যান্ড (১৯৮৮) চলচ্চিত্রে কাজ করে খ্যাতি অর্জন করেন। পরবর্তীকালে তিনি রব রেইনারের পরিচালনায় প্রণয়ধর্মী হাস্যরসাত্মক হোয়েন হ্যারি মেট স্যালি... (১৯৮৯) ছবিতে অভিনয় করে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেন এবং সেরা সঙ্গীতধর্মী বা হাস্যরসাত্মক চলচ্চিত্র অভিনেত্রী বিভাগে গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।
মেগ রায়ান | |
---|---|
Meg Ryan | |
জন্ম | মার্গারেট ম্যারি এমিলি অ্যান হিয়ারা (1961-11-19) ১৯ নভেম্বর ১৯৬১ (বয়স ৬২) ফেয়ারফিল্ড, কানেটিকাট, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
মাতৃশিক্ষায়তন |
|
পেশা | অভিনেত্রী, প্রযোজক |
কর্মজীবন | ১৯৮১-বর্তমান |
দাম্পত্য সঙ্গী | ডেনিস কোয়াইড (বি. ১৯৯১; বিচ্ছেদ. ২০০১) |
সন্তান | ২, জ্যাক কোয়াইড সহ |
১৯৯০-এর দশকে এবং ২০০০-এর দশকের শুরুর দিকে তিনি দেশে ও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে জনপ্রিয়তা অর্জন করেন এবং নিজেকে একজন সফল অভিনেত্রী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেন। এই সময়ে তার উল্লেখযোগ্য কাজসমূহ হল স্লিপলেস ইন সিয়াটল (১৯৯৩), ফ্রেঞ্চ কিস (১৯৯৫), ইউ হ্যাভ গট মেইল (১৯৯৮), এবং কেট অ্যান্ড লিওপল্ড (২০০১)। তন্মধ্যে তিনি স্লিপলেস ইন সিয়াটল ও ইউ হ্যাভ গট মেইল চলচ্চিত্র দুটিতে অভিনয় করে সেরা সঙ্গীতধর্মী বা হাস্যরসাত্মক চলচ্চিত্র অভিনেত্রী বিভাগে আরও দুটি গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। তার অভিনীত অন্যান্য উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রসমূহ হল দ্য ডোরস (১৯৯১), হোয়েন আ ম্যান লাভস আ ওম্যান (১৯৯৪), কারেজ আন্ডার ফায়ার (১৯৯৬), অ্যাডিক্টেড টু লাভ (১৯৯৭), সিটি অব অ্যাঞ্জেলস (১৯৯৮), প্রুফ অব লাইফ (২০০০), এবং দ্য উইমেন (২০০৮)। ২০১৫ সালে ইথাকা চলচ্চিত্র দিয়ে তার পরিচালনায় অভিষেক হয় এবং তিনি এতে অভিনয়ও করেন।