২০১৯–২০ প্রিমিয়ার লিগ
From Wikipedia, the free encyclopedia
২০১৯–২০ প্রিমিয়ার লিগ ইংল্যান্ডের ফুটবলের সর্বোচ্চ স্তরের লিগ প্রিমিয়ার লিগের ২৮তম মৌসুম ছিল। এই মৌসুমটি ২০১৯ সালের ৯ই আগস্ট শুরু হয়ে ২০২০ সালে ২৬শে জুলাই তারিখে সমাপ্ত হয়েছে। ম্যানচেস্টার সিটি এই লিগের পূর্ববর্তী মৌসুমের চ্যাম্পিয়ন ছিল। এই মৌসুমে নরউইচ সিটি, শেফিল্ড ইউনাইটেড এবং অ্যাস্টন ভিলা ২০১৮–১৯ ইএফএল চ্যাম্পিয়নশিপ হতে যোগদান করেছিল এবং কার্ডিফ সিটি, ফুলহ্যাম এবং হাডার্সফিল্ড টাউন ২০১৯–২০ ইএফএল চ্যাম্পিয়নশিপে অবনমিত হয়েছিল।
মৌসুম | ২০১৯–২০ |
---|---|
তারিখ | ৯ আগস্ট ২০১৯ – ২৬ জুলাই ২০২০[1][2][3] |
চ্যাম্পিয়ন | লিভারপুল (১ম প্রিমিয়ার লিগ শিরোপা) (১৯তম ইংরেজ শিরোপা) |
অবনমন | বোর্নমাউথ ওয়াটফোর্ড নরউইচ সিটি |
চ্যাম্পিয়নস লিগ | লিভারপুল ম্যানচেস্টার সিটি ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড চেলসি |
ইউরোপা লিগ | লেস্টার সিটি টটেনহ্যাম হটস্পার |
মোট খেলা | ৩৮০ |
মোট গোলসংখ্যা | ১,০৩৪ (ম্যাচ প্রতি এক্সপ্রেশন ত্রুটি: অপরিচিত বিরামচিহ্ন অক্ষর ","।টি) |
শীর্ষ গোলদাতা | জেমি ভার্ডি (২৩টি গোল) |
সেরা গোলরক্ষক | এদেরসন (১৬টি ক্লিন শিট) |
সবচেয়ে বড় হোম জয় | ম্যানচেস্টার সিটি ৮–০ ওয়াটফোর্ড (২১ সেপ্টেম্বর ২০১৯) |
সবচেয়ে বড় অ্যাওয়ে জয় | সাউদাম্পটন ০–৯ লেস্টার সিটি (২৫ অক্টোবর ২০১৯) |
সর্বোচ্চ স্কোরিং | সাউদাম্পটন ০–৯ লেস্টার সিটি (২৫ অক্টোবর ২০১৯) |
দীর্ঘতম টানা জয় | লিভারপুল (১৮টি ম্যাচ)[4] |
দীর্ঘতম টানা অপরাজিত | লিভারপুল (২৭টি ম্যাচ)[4] |
দীর্ঘতম টানা জয়বিহীন | ওয়াটফোর্ড (১১টি ম্যাচ)[4] |
দীর্ঘতম টানা পরাজয় | নরউইচ সিটি (৯টি ম্যাচ)[4] |
সর্বোচ্চ উপস্থিতি | ৭৩,৭৩৭[4] ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ১–১ লিভারপুল (২০ অক্টোবর ২০১৯) |
সর্বনিম্ন উপস্থিতি | ১০,০২০[4] বোর্নমাউথ ০–১ বার্নলি (২১ অক্টোবর ২০১৯) এই মৌসুম পুনরায় শুরু হওয়ার পরে (মৌসুম স্থগিতের পরে আয়োজিত ম্যাচগুলো অন্তর্ভুক্ত না করে) সকল ম্যাচ জনস্বাস্থ্যের কারণে ৩০০ জন ব্যক্তির উপস্থিতি সীমার মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়েছে। |
মোট উপস্থিতি | ১,১৩,২২,০৯৬[4] |
গড় উপস্থিতি | ৩৯,৩১২[4] |
← ২০১৮–১৯ ২০২০–২১ → |
২০২০ সালের ১৩ই মার্চ তারিখে, ইংল্যান্ডে করোনাভাইরাসের বৈশ্বিক মহামারীর কারণে এবং লিগে সংযুক্ত বেশ কয়েকজন খেলোয়াড় এবং কর্মকর্তা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার ফলে প্রিমিয়ার লিগের সকল খেলা স্থগিত ঘোষণা করেছিল। অতঃপর ৪ঠা এপ্রিল তারিখে, এই লিগটির স্থগিতকাল মধ্য-জুন পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়েছিল।[3] ১৭ই জুন তারিখে দুটি ম্যাচ এবং ১৯–২২ জুন তারিখে পূর্ণ পর্বের মাধ্যমে এই মৌসুমটি পুনরায় শুরু করা হয়েছিল।[5]
২৫শে জুন তারিখে, লিভারপুল তাদের উনিশতম, ১৯৮৯–৯০ মৌসুমের পর প্রথম এবং প্রিমিয়ার লিগ যুগে প্রথম শিরোপা জয়লাভ করেছে। এই লিগ জয়ের মাধ্যমে লিভারপুল প্রিমিয়ার লিগের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ (৭টি) হাতে রেখে এবং তারিখ অনুসারে সবচেয়ে দেরিতে (জুন মাসে) শিরোপা জয়লাভ করার কৃতিত্ব অর্জন করে।[6]
এই মৌসুমে প্রথমবারের মতো ভিডিও সহকারী রেফারি (ভিএআর) পদ্ধতিটি চালু করেছিল।[7] একই সাথে, এই মৌসুমে ব্যাকপাস, পেনাল্টি, হ্যান্ডবল এবং বদলি খেলোয়াড়ের সংখ্যার পরিবর্তন করা হয়েছিল।[8]