প্রবেশদ্বার:নেপাল
উইকিমিডিয়ার প্রবেশদ্বার / From Wikipedia, the free encyclopedia
নেপাল (নেপালি: नेपाल), আনুষ্ঠানিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রীয় গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রী নেপাল (নেপালি: सङ्घीय लोकतान्त्रिक गणतन्त्र नेपाल) হিমালয় অধ্যুষিত একটি দক্ষিণ এশিয়ার স্থলবেষ্টিত রাষ্ট্র। যার সাথে উত্তরে চীন এবং দক্ষিণ, পূর্ব ও পশ্চিমে ভারতের সীমান্ত রয়েছে। এর শতকরা ৮১ ভাগ জনগণই হিন্দু ধর্মের অনুসারী। বেশ ছোট আয়তনের একটি দেশ হওয়া সত্ত্বেও নেপালের ভূমিরূপ অত্যন্ত বিচিত্র। আর্দ্র আবহাওয়া বিশিষ্ট অঞ্চল, তরাই থেকে শুরু করে সুবিশাল হিমালয়; সর্বত্রই এই বৈচিত্র্যের পরিচয় পাওয়া যায়। নেপাল এবং চীনের সীমান্ত জুড়ে যে অঞ্চল সেখানে পৃথিবীর সর্বোচ্চ ১০ টি পর্বতের ৮ টিই অবস্থিত। এখানেই পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্ট অবস্থিত। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...) নির্বাচিত নিবন্ধ - নতুন ভুক্তি দেখুননেপালের জাতীয় জাদুঘর ( রাষ্ট্রীয় জাদুঘর) রাজধানী কাঠমান্ডুর একটি জনপ্রিয় পর্যটন আকর্ষণ কেন্দ্র। প্রায় এক শতাব্দীর পুরানো, জাদুঘরটি নেপালের জন্য একটি পর্যটক গন্তব্য এবং ঐতিহাসিক প্রতীক হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে। নেপাল দেশের বৃহত্তম জাদুঘর হওয়ায়, এটি দেশব্যাপী প্রত্নতাত্ত্বিক কাজ এবং জাদুঘরগুলির উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কাঠমান্ডুর বাসিন্দাদের জন্য , স্মৃতিস্তম্ভটি নেপালের মাটিতে সংঘটিত যুদ্ধগুলিকে পুনরুজ্জীবিত করে। প্রধান আকর্ষণ হল ঐতিহাসিক শিল্পকর্মের সংগ্রহ (ভাস্কর্য এবং চিত্রকর্ম) এবং ১৮-১৯ শতকের যুদ্ধে ব্যবহৃত অস্ত্রের ঐতিহাসিক প্রদর্শন। জাদুঘরে মূর্তি, পেইন্টিং, ম্যুরাল, মুদ্রা এবং অস্ত্রের জন্য নিবেদিত পৃথক গ্যালারি রয়েছে। এর তিনটি ভবন রয়েছে — জুদ্ধ জয়তিয়া খাতে সালা, বুদ্ধ আর্ট গ্যালারি এবং প্রধান ভবন যা প্রাকৃতিক ঐতিহাসিক বিভাগ (প্রাণী, প্রজাপতি এবং গাছপালা সংগ্রহ), সাংস্কৃতিক বিভাগ এবং ফিলাটেলিক বিভাগ নিয়ে গঠিত। জাতীয় জাদুঘরটি সংস্কৃতি, পর্যটন ও বেসামরিক বিমান পরিবহন মন্ত্রণালয়ের অধীনে। নেপালের জনগণের অতীত ও বর্তমান ঐতিহ্য ও বোঝার ক্ষেত্রে জাদুঘরটি ব্যবহারিক প্রয়োগ চিত্রিত করে । (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
ভূপ্রকৃতি - নতুন ভুক্তি দেখুনশুক্লাফাঁটা জাতীয় উদ্যান নেপালের সুদূর-পশ্চিমাঞ্চলে তরাই এর একটি সংরক্ষিত এলাকা, যা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১৭৪ থেকে ১,৩৮৬ মি (৫৭১ থেকে ৪,৫৪৭ ফু) উপরে উন্মুক্ত তৃণভূমি, বনাঞ্চল, নদীগর্ভ ও ক্রান্তীয় জলাভূমির ৩০৫ বর্গ কিমি (১১৮ বর্গ মাইল) জুড়ে বিস্তৃত। এটি ১৯৭৬ সালে রাজকীয় শুক্লাফান্টা বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ কেন্দ্র হিসেবে সরকারী নথিভুক্ত হয়। সংরক্ষণ কেন্দ্রের একটি ছোট অংশ সিভালিক পাহাড়ে বন্যপ্রাণীদের মরশুমী প্রব্রজনের জন্য সংযোগ-স্থাপক পথ সৃষ্টি করার জন্য পূর্ব-পশ্চিম মহাসড়কের উত্তর পর্যন্ত প্রসারিত হয়েছে। . শ্যালি নদী ভারতের সাথে আন্তর্জাতিক সীমানা, যা সংরক্ষণ কেন্দ্রের দক্ষিণ ও পশ্চিম সীমানা নির্দেশ করে, তার দক্ষিণ দিকে গিয়ে সংরক্ষণ কেন্দ্রের পূর্ব সীমানা গঠন করে। ভারতীয় বাঘ সংরক্ষণ কেন্দ্র কিশানপুর বন্যপ্রাণীদের আশ্রয়স্থল এর দক্ষিণদিক ঘেঁষে অবস্থিত; এই ৪৩৯ বর্গ কিমি (১৬৯ বর্গ মাইল) শুক্লাফাঁটা-কিশানপুর নামক বাঘ সংরক্ষণ একক নির্দেশ করে, যা পাললিক তৃণভূমি এবং উপগ্রীষ্মমণ্ডলীয় স্যাঁতসেঁতে পাতাঝরা বনাঞ্চলের ১.৮৯৭ বর্গ কিমি (০.৭৩২ বর্গ মাইল) খণ্ড জুড়ে অবস্থিত। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
উল্লিখিত তথ্যগুলি উইকিপিডিয়া:আপনি জানেন কি প্রকল্পের অংশ হিসেবে প্রধান পাতায় প্রদর্শিত হয়েছে।
আপনি যা করতে পারেন
নির্বাচিত জীবনী - নতুন ভুক্তি দেখুনগৌতম বুদ্ধ হলেন বৌদ্ধধর্মের ২৮তম বুদ্ধ ও একজন সম্যাক সম্বুুদ্ধ (তপস্বী) ও জ্ঞানী, যাঁর তত্ত্ব অনুসারে বৌদ্ধধর্ম প্রবর্তিত হয়। তিনি সিদ্ধার্থ গৌতম, শাক্যমুনি বুদ্ধ অথবা ‘বুদ্ধ’ উপাধি অনুযায়ী শুধুমাত্র বুদ্ধ নামেও পরিচিত। অনুমান করা হয়, তিনি খ্রিস্টপূর্ব ৬২৫ অব্দে একদা প্রাচীন ভারতের পূর্বাঞ্চলে জীবিত ছিলেন এবং শিক্ষাদান করেছিলেন। গৌতম বুদ্ধ ভোগবাসনা চরিতার্থ-করণ এবং তার অঞ্চল জুড়ে প্রচলিত শ্রমণ আন্দোলনের আদর্শ অনুসারে অনুসারীদের কঠোর তপস্যার মধ্যে মধ্যপন্থা শিক্ষা দিয়েছিলেন। পরবর্তীকালে তিনি মগধ এবং কোশলসহ পূর্ব ভারতের অন্যান্য অঞ্চলেও শিক্ষাদান করেছিলেন। তিনি মিথ্যাদৃষ্টি, অজ্ঞানতা, তৃষ্ণা, পুনর্জন্ম এবং কষ্ট থেকে মুক্ত হয়ে পরম সুখ নির্বাণের পথ শিখিয়েছিলেন। বৌদ্ধরা তাকে সেই বোধিপ্রাপ্ত বা দিব্য শিক্ষক মনে করে, যিনি সম্পূর্ণ বুদ্ধত্ব অর্জন করেছেন এবং নিজের অন্তর্দৃষ্টির কথা সবাইকে জানিয়ে দিয়ে চেতন সত্ত্বাদের পুনর্জন্ম এবং দুঃখের সমাপ্তি ঘটাতে সাহায্য করেছেন। বৌদ্ধরা বিশ্বাস করেন যে গৌতম বুদ্ধের জীবনকাহিনী, কথোপকথনের বিবরণ, সন্ন্যাস নিয়মাবলী তার মৃত্যুর পর হতে সঙ্গায়নের মাধ্যমে বুদ্ধের বাণী সংরক্ষণ করে রাখতেন। ইতিহাসে এ রকম এই পর্যন্ত ছয়টি সঙ্গায়ন হয়েছে। প্রথম সঙ্গায়ন হয় বুদ্ধের মহাপরিনির্বাণের পর রাজা অজাতশত্রুর পৃষ্ঠপোষকতায় ভারতের সপ্তপর্ণী গুহায় এবং এর দ্বিতীয়টি হয় বৈশালীতে কালাশোকের পৃষ্ঠপোষকতায় । তৃতীয়টি হয় সম্রাট অশোক মৌর্যের পৃষ্ঠপোষকতায়। এভাবে বড় বড় রাজা ও শাসকদের পৃষ্ঠপোষকতায় ত্রিপিটক বুদ্ধবচন সংরক্ষিত হয়ে আসছে। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
নির্বাচিত চিত্র- নতুন চিত্রনেপাল সম্পর্কিত বিভিন্ন নিবন্ধে ব্যবহৃত চিত্র
স্বীকৃত ভুক্তিভাল নিবন্ধআজাকি নিবন্ধউইকিপ্রকল্প
বিষয়
বিষয়শ্রেণীসমূহউপবিষয়শ্রেণী দেখার জন্য [►] ক্লিক করুন
অন্যান্য প্রবেশদ্বারউইকিমিডিয়া
|