এটি অত্যন্ত তেজস্ক্রিয় ও গবেষণাগের তৈরি কৃত্রিম একটি মৌল। প্রকৃতিতে এর দেখা পাওয়া যায় না। এর সবচেয়ে স্থিতিশীল আইসোটোপটি হচ্ছে রন্টজেনিয়াম-২৮২, যার অর্ধায়ু ২.১ মিনিট। ১৯৯৪ সালে জার্মানির ডার্মশ্টাট শহরে জিএসআই হেল্মহোলত্স ভারী আয়ন গবেষণা কেন্দ্রে এটি প্রথম তৈরি করা হয়। বিজ্ঞানী ভিলহেল্ম কনরাড রন্টগেনের নামে মৌলটির নামকরণ করা হয়।
পর্যায় সারণী এটিকে ডি ব্লকের ট্রান্স-অ্যাক্টিনাইড মৌলসমূহের তালিকাতে রাখা হয়েছে। এটি ৭ম পর্যায়ে ও ১১ নম্বর গ্রুপের অন্তর্ভুক্ত। তবে এটির সাথে সোনার রাসায়নিক বৈশিষ্ট্যের কোন মিল আছে কি না, তা পরীক্ষা করে নিশ্চিত করা হয়নি। গাণিতিকভাবে তামা, সোনা ও রূপার সাথে এর মিল থাকার কথা।