ধন্দ কেশব কর্বে
ভারতীয় সমাজ সংস্কারক / From Wikipedia, the free encyclopedia
ধন্দ কেশব কর্বে (১৮ এপ্রিল ১৮৫৮ – ৯ নভেম্বর ১৯৬২), জনপ্রিয়ভাবে মহর্ষি কর্বে একজন ভারতীয় সমাজ সংস্কারক, অধ্যাপক এবং লেখক ছিলেন। তিনি মহিলাদের কল্যাণ এবং অধিকারের ক্ষেত্রে বলিষ্ঠ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন। তার সম্মানার্থে মুম্বাইর কুইন্স রোডের নাম পরিবর্তন করে মহর্ষি কর্বে পথ রাখা হয়েছে। তিনি বিধবাদের মধ্যে শিক্ষার প্রচারে অগ্রণী ছিলেন।[1] তিনি ১৯১৬ সালে দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম মহিলা বিশ্ববিদ্যালয় শ্রীমতী নাথীবাঈ দামোদর ঠাকরচি মহিলা বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করেছিলেন। ভারত সরকার তাকে সমাজে অগ্রণী অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৫৫ সালে দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মান পদ্মবিভূষণ এবং ১৯৫৮ সালে তার ১০০তম জন্মদিনে ভারতের সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মান ভারতরত্ন প্রদান করে। ভারতরত্ন লাভ করা ধন্দ কেশব কর্বে অন্যতম বয়স্ক ব্যক্তি।
মহর্ষি ধন্দ কেশব কর্বে | |
---|---|
জন্ম | (১৮৫৮-০৪-১৮)১৮ এপ্রিল ১৮৫৮ চেরাভালি, দাপলি, বোম্বে প্রেসিডেন্সী, ব্রিটিশ ভারত |
মৃত্যু | ৯ নভেম্বর ১৯৬২(1962-11-09) (বয়স ১০৪) পুনে, মহারাষ্ট্র, ভারত |
পেশা |
|
দাম্পত্য সঙ্গী | রাধাবাঈ এবং গংগুবাঈ |
সন্তান | রঘুনাথ কর্বে, শংকর কর্বে, দিনকর কর্বে, ভাস্কর কর্বে |
পুরস্কার | পদ্মবিভূষণ, ১৯৫৫ ভারত রত্ন, ১৯৫৮ |
ভারতীয় জনসাধারণ তাকে মহর্ষি বলে সম্বোধন করে। এর সঙ্গে মারাঠাভাষী লোকেরা তাকে আন্না বলে সম্বোধন করেছিলেন। ভারতীয় ডাক বিভাগের জারী করা ডাক টিকিটে স্থান লাভ করা কর্বে প্রথম জীবিত ব্যক্তি।